বাংলাদেশের দক্ষিণতম প্রত্যন্তে সমুদ্র মেঘলা উর্বরা ভূখন্ডে, দেশের মানচিত্রে গাছ-গাছালির পত্র পুস্পে বিভূষণা বণরাজিলিলা এবং আধুনিক জীবনের স্পপ্নে উদ্বেল লক্ষাধিক মানুষের আবাসভূমি, মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান আর রাখাইন উপজাতি অধ্যুষিত, ধর্ম, বর্ণ এবং জীবন যাপন পদ্ধতির এক বৈচিত্রে সমৃদ্ধ তালতলী উপজেলায় ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন তালতলী কলেজটি, যার সর্বাগ্রে রয়েছেন স্নেহভাজন ও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিত্ব জনাব এ. কে. এম. কামরুজ্জামান, প্রতিষ্ঠাতা তালতলী ডিগ্রি কলেজ। যার সহযোগীতা না পেলে ঐ সময় কলেজটি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হতো কি না তাতে যথেষ্ট সন্দেহের অবকাশ ছিল। এছাড়া প্রতিষ্ঠা লগ্নে যার একান্ত সহযোগিতা রয়েছেন জনাব মোঃ হারুন-অর-রশিদ খান, প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ, তালতলী ডিগ্রি কলেজ। ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে তালতলী ডিগ্রী কলেজটির জীবনযাত্রা শুরু হয়েছিল। ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই মাসে কলেজটি যশোর বোর্ড থেকে মানবিক, বানিজ্য ও বিজ্ঞান শাখায় স্বীকৃতি লাভ করে। ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রয়ারী মাস থেকে অত্র কলেজটি এম. পি. ও. ভুক্ত হন। ২০০২ খ্রিষ্টাব্দে তালতলী ডিগ্রি কলেজে এইচ. এস. সি. পরীক্ষাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠাসহ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক স্নাতক শ্রেণির বি. এ. এবং বি. এস. এস. শাখার স্বীকৃতি লাভ করে। ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে তালতলী ডিগ্রি কলেজটি ডিগ্রি পর্যায়ে এম. পি. ও. ভুক্ত হয়। এরই মধ্যে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ঘোষিত প্রতিটি উপজেলায় একটি কলেজ সরকারি করণের নীতিমালা অনুযায়ী মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয় পত্র নং-০৩.০০১.০০০.০০.০০.০১.২০১৬-৩২,তারিখ- ০৮/০৮/২০১৮-এ তালতলী ডিগ্রি কলেজটি সরকারি করণের তালিকাভুক্ত